ব্রেকিং নিউজ | ১–১২তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের দাবি ঘিরে ফেসবুকে উত্তপ্ত আলোচনা ।ভাগ্য খুলতে যাচ্ছে ।
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ১–১২তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন।
সকাল থেকেই তারা সেখানে জড়ো হয়ে নিয়োগ বঞ্চনার প্রতিবাদে স্লোগান দিতে থাকেন।
প্রার্থীরা জানান, দীর্ঘ অপেক্ষার পরও কোনো সমাধান না পাওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন।
নিয়োগের পরিষ্কার নির্দেশনা না দেওয়া হলে আন্দোলন আরও কঠোর করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
শিক্ষাঙ্গনের আলোচিত এই ইস্যুতে আজ সারাদিন প্রেস ক্লাব এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করেছে।
দেশজুড়ে শিক্ষক নিয়োগপ্রত্যাশীদের সবচেয়ে আলোচিত ইস্যুতে পরিণত হয়েছে ১–১২তম শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের নিয়োগ সংকট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আজ সকাল থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। বিভিন্ন গ্রুপ, পেজ ও লাইভ স্ট্রিমে যোগ দিয়ে প্রার্থীরা তাদের হতাশা ও দাবি তুলে ধরছেন।
তবে ভাগ্য খুলতে যাচ্ছে বলে আশা করেন অনেকেই। বিগত সরকারের আমলে প্রচুর ভূয়া সনদ নিয়ে শিক্ষক পদে নিযুক্ত রয়েছে জানা যায়। ইতোমধ্য অনেক জাল সনদধারী পাওয়া গেছে। সারাদেশে অভিযান চালিয়ে জাল সনদধারীদের সরিয়ে ১-১২তমদের নিয়োগ দেওয়া সম্ভব ।
ফেসবুক পোস্ট অনুযায়ী, দীর্ঘ সময় ধরে সনদপ্রাপ্ত থাকা সত্ত্বেও এই ব্যাচের বহু প্রার্থী এখনও নিয়োগ পাচ্ছেন না। ফলে নতুন কোনো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আগেই পুরনো ব্যাচের যোগ্য প্রার্থীদের অগ্রাধিকারভিত্তিক নিয়োগ নিশ্চিত করার দাবি জোরালো হয়েছে।
দিনভর ভেসে আসা প্রতিক্রিয়ায় দেখা গেছে, অনেকের বয়স সীমা অতিক্রম করে যাওয়ার কারণে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। প্রার্থীদের ভাষ্য—“নতুন পরীক্ষা নয়, প্রথমে পুরনোদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।”
একাধিক গ্রুপে আজ দুপুরে জানানো হয়, চলমান অনলাইন সমন্বয় কমিটির সদস্যরা বিষয়টি নিয়ে জরুরি বৈঠক করতে পারেন। সেই সঙ্গে আসন্ন কর্মসূচি আরও সংগঠিত করার আলোচনাও চলছে।
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের শেয়ার করা মন্তব্যে দেখা গেছে, একটি বৃহৎ অংশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে। কেউ কেউ লিখেছেন—“যোগ্যতার প্রমাণ আমরা বহু আগেই দিয়েছি, এখন শুধু নিয়োগ প্রয়োজন।”
শিক্ষা অঙ্গনের বিশ্লেষকদের মতে, ১–১২তম ব্যাচের এ দাবিগুলো এখন একটি জাতীয় আলোচনায় রূপ নিয়েছে। দ্রুত সমাধান না এলে বিষয়টি আরও আন্দোলনের দিকে যেতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন।
সব মিলিয়ে, আজ সারাদিন ফেসবুকজুড়ে ১–১২তম নিবন্ধনধারীদের নিয়োগ ইস্যু আবারও নতুন করে উত্তাপ ছড়িয়েছে।
১-১২ তমদের আসলেই নিয়োগ সম্ভব কি না এই বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন -- আরো পড়ুনঃ

Comments
Post a Comment