মাত্র দুই মিনিটে নারীদের বি*র্য*পা*ত ঘটানোর কৌশল
১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।
২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।
৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।
দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস। নীরস রমণীর করণীয়ঃ
১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।
২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।
৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।
মেয়েদের বীর্য বের হয় কিনা বা অর্গাজম হয় কিনা এটা অনেকেই জানতে চান। অনেকে ঠিক বুঝেন না। অনেকে নিজে বুঝলেও অন্যদের বোঝাতে পারেন না। সঠিক উত্তর হলো – মেয়েদেরও বীর্যপাত হয়। তবে সবসময় না।
যারা জানে, তাদেরই কেবল হয়। অনেক মেয়েই এই বিষয়টা জানে না। তাই স্বামির বীর্যপাত হয়ে গেলেই সে ভাবে তার কাজ শেষ। আবার অনেকে বীর্যপাত হলেও সে বেপারে জ্ঞান না থাকায় ওটাকে এক ধরনের স্রাব মনে করে।
কিন্তু যারা জানে, তারা ঠিকই নিজের বীর্যপাত বা অর্গাজম করার চেষ্টা করে। তবে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অর্গাজম হতে সময় বেশি লাগে। তাই অনেক ক্ষেত্রে স্বামীর যদি অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে যায়, তাহলে স্ত্রীর কপালে আর নিজের অর্গাজম হওয়ার সুখ জোটে না। অথবা স্বামী যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না রাখেন, তাহলে স্ত্রীর হয়ত এভাবেই শুধু স্বামীকে সুখ দিয়েই জীবন কাটাতে হতে পারে।
তবে এটা ঠিক যে, মেয়েদের যা বের হয়, সেটা ছেলদের মত ঘন না। শুধু ভিজে যায়, আর একটা অনুভুতি তৈরী হয়।
আবার আরেকটা বিষয় হল, মেয়েরা উত্তেজিত হলেই কিন্তু ভিজে যায় সেটা বীর্যপাত নয়। ছেলেরা উত্তেজিত হলে পেনিস শক্ত হয় আর পেনিসের আগ্রভাগে হালকা ২/১ ফোটা পানি পানিও বের হতে পারে এটাও বীর্য নয়।
মেয়েরা উত্তেজিত হলে স্তনের বোটা শক্ত হয় আর যোনি ভিজে যায়। আর বীর্যপাত হলে অন্য রকম একটা আনন্দ পাওয়া যায় এটাকেই চরম পুলক, বা অর্গাজম বলে।
ছেলেদের যেমন একবার বির্যপাত হলে কয়েক মিনিটের মধ্যে সেক্স করার ইচ্ছে মরে যায়, লিঙ্গোত্থান হয় না। মেয়দেরও অরগাসম হলে এমন ফিলিংস হয়। তখন তার যৌনাখাঙ্কা আর থাকেনা। বরং যোনীতে ব্যাথা অনুভুত হয় এবং যোনী শুকিয়ে যায়।
অর্গাজম করার বিশেষ কিছু পদ্ধতি আছে :
সেক্স করার সময় ক্লিটরিসে ( লজ্জা স্হান ) হাত দিয়ে আলতো করে ঘসবেন, দেখবেন স্ত্রীর আলাদা একটা ভাল লাগা কাজ করছে। বেশ কয়েক মিনিট করতে থাকলে, একসময় উত্তেজনা আরো বাড়বে। তখন তার শরীরে তীব্র ঝঁকুনি দিয়ে ভ্যাজিনা থেকে স্রাবের মতোই কিছু বের হবে। অনেকটা প্রসাব হয়ে যাওয়ার মত ফিলিংস কিন্তু অনেক আনন্দের।
এটাই অর্গাজম! তবে জানার বিষয় হল, আপনি যদি দিনে পাঁঁচ বার সেক্স করেন, স্বামীর হয়ত ৫ বারই বীর্যপাত হবে। কিন্তু স্ত্রীর ১ বারের বেশি হবে না। আর মাসে খুব বেশী হলে ৫ / ৭ বার বা তার একটু বেশী হতে পারে । এটা অনেক মজার একটা বিষয়। রেগুলার অর্গাজম হবে, বিষয়টা তেমন নয়। একবার হলেই ঐ মুহুর্তের জন্যই অপেক্ষায় থাকবেন।
অর্গাজম বা মহিলাদের বীর্যপাত কি :
আরো কিছু বিষয় আছে, অনেক মেয়েই জানে না এগুলো। এজন্য ভুলভাল বকে! যে তারো হয়ে গিয়েছে!! অনেক সময় স্বামী যখন জিজ্ঞাসা করে, তোমার কি হয়েছে? স্ত্রী অনেক সময় না বুঝেই বলে – হুম বা মাথা নেড়ে জানায়।
এটাও শিওর না! আসলে অনেক সময় অনেক স্ত্রীরা বুঝতেই পারেনা। তাই স্বামীকে খুশি রাখতে এসব বলে। তবে স্বামী যখন একটু খেয়াল করবে, তখন ঠিকই বুঝতে পারবে, কখন তার স্ত্রীর অর্গাজম হলো। তবে প্রতিদিনই হবে বা প্রতিবারই হবে, এটাও কিন্তু ভুল ধারনা।
অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায় :
অনেকেই ভাবেন, তার স্ত্রীর অর্গাজম হয়না, বা হলেও খুব কম! তাতে কি তার স্ত্রী আনন্দ বা সুখ পাচ্ছেনা? তাদের উত্তর হলো – যদি সঠিক নিয়মে সঙ্গম হয়, তাহলে অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায়। তা কিভাবে?
সঙ্গমের পুর্বে কিছক্ষন শৃঙ্গার করতে হবে। সঙ্গমের সময় একটু দীর্ঘায়ীত করতে হবে। এক সুযোগে কিছু রোমাঞ্চকর কথা বলতে হবে। তাতে বীর্যপাতের চেয়েও বেশী আনন্দ পাওয়া যায়।
যৌনাসঙ্গমে সতর্কতা :
ভিনদেশী কোন কালচার স্ত্রীর উপর চাপিয়ে দিলে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এটাও খেয়াল রাখতে হবে। কারন, এতে করে স্ত্রীর যৌনাকাঙ্খাই নস্ট হতে পারে, বা একটা বিরুপ অনুভুতি চলে আসতে পারে। এজন্য অপছন্দনীয় কিছু চাপিয়ে দেয়া ভুল হতে পারে। তাই এদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
Comments
Post a Comment